শ্রীল প্রভুপাদের অনবদ্য কীর্তি

শ্রীল প্রভুপাদের অনবদ্য কীর্তি

১। ১৯৬৮-১৯৭৭ সালের মধ্যে ২২,০০০ পৃষ্ঠার ডিক্টাফোনে রেকর্ড।

২। ১৮,০০০ শ্লোকসমন্বিত শ্রীমদ্ভাগবতের ইংরেজি অনুবাদ ও ভাষ্য রচনা।
৩। তাতপর্যসহ একটি শ্লোক দৈনিক পড়লে একজন পাঠকের তা সম্পন্ন করতে ৪৯.৩১ বছর লাগবে।
৪। ৭০০ শ্লোক সমন্বিত ভগবদগীতার ইংরেজি অনুবাদ ও তাৎপর্য রচনা।
৫। তাৎপর্যসহ একটি শ্লোক দৈনিক পাঠ করলে দু'বছর সময় লাগবে।
৬। ২১৭০ পৃষ্ঠা ও ১১,৫৫৫ শ্লোকসমন্বিত শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত ইংরেজি অনুবাদ ও ভাষ্য রচনা করেন।
৭। তাৎপর্যসহ একটি শ্লোক দৈনিক পাঠ করলে ৩১.৬ বছর সময় লাগবে। দৈনিক এক পৃষ্ঠা পাঠ করলে ৫.৯ বছর সময় লাগবে।
৮। শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর শিক্ষা, কপিলদেবের শিক্ষা, ভক্তিরসামৃত সিন্ধু, ঈশোপনিষদ ইত্যাদি ইংরেজি গ্রন্থ রচনা।
৯। ইংরেজি 'ব্যাক টু গড হেড' ম্যাগাজিন চালু করেন, যা প্রতি মাসে ১ লক্ষ কপি বিতরণ করা হয়।
১০। শিষ্যদের প্রতি সাত হাজার চিঠি লিখেন যা সাতটি ভলিউমে প্রকাশিত।
১১। শুধু শ্রীমদ্ভাগবতের ওপর প্রবচন ১১ ভলিউমের গ্রন্থ আকারে প্রকাশিত।
১২। শ্রীমদ্ভগবদগীতার ওপর প্রবচন ৭ ভলিউমের গ্রন্থ আকারে প্রকাশিত।
১৩। বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে আলোচনা ৪২ ভলিউমের গ্রন্থ আকারে প্রকাশিত।
১৪। তাঁর অসংখ্য অডিও ও ভিডিও রেকর্ডিং রয়েছে।
১৫। তিনি ১০৮ টি মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন।
১৬। তিনি ১৪৭ টি গ্রন্থ প্রকাশ করেন। প্রতিমাসে একটি গ্রন্থ পড়লে ১৩ বছর সময় লাগবে।
১৭। যদি ২০১৭ সাল থেকে প্রতিমাসে একটি গ্রন্থ পড়লেও ২০৩০ সালের মধ্যেও পড়ে শেষ করা যাবে না।
১৮। তিনি ১৪ বার সমগ্র পৃথিবী পরিক্রমা করেন।
১৯। তিনি কমপক্ষে ১০,০০০ লোকের জীবন বদলে দিয়েছেন যাঁরা তাঁর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেছেন।
২০। শ্রীল প্রভুপাদ এ সবকিছু করেছেন (৭০ থেকে ৮০) মাত্র ১১ বছরের মধ্যে।
জয় জগৎগুরু শ্রীল প্রভুপাদ কী জয়!

Post a Comment

0 Comments