#রাজাপুর জগন্নাথ দেবের অদ্ভুত লীলা কাহিনী ""কেউ আমাকে খেতে দিচ্ছে না""
মায়াপুর ইসকন চন্দ্রোদয় মন্দির থেকে ১ কি.মি দূরে রাজাপুর। সেখানে প্রতিষ্ঠিত রয়েছেন শ্রীজগন্নাথ, বলরামদেব ও সুভদ্রা মহারানী।।
শ্রী জগন্নাথ অত্যন্ত জাগ্রত বিগ্রহ হিসেবে এ অঞ্চলে পরিচিত।
(একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে)
১৯৭১ এ বাংলাদেশ যুদ্ধের সময়, ভারতে অনেক সাম্প্রদায়িক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়।
মন্দিরে পূর্ববর্তী মালিক ফটিক চক্রবর্তীর সাত কন্যা ছিল। তিনি এখানে বসবাস করতে ভীত হয়ে পড়েন, কেননা অনতিদুরে একটি মুসলিম গ্রাম রয়েছে। সুতরাং তার কন্যাদের রক্ষা করেতে তিনি তাদের কে নিয়ে কটোয়ায় চলে যান। কিন্তু স্থানীয় মুসলমানদের একজন কটোয়ায় গিয়ে তাকে বলেন “ দয়া করে রাজাপুরে ফিরে চলুন।” ফটিক চক্রবর্তী সবিনয়ে অস্বীকার করলেন। তখন সেই লোকটি বললেন, “ আমরা আপনাকে সর্বতোভাবে রক্ষা করব, চিন্তিত হবেন না।” ফটিকবাবু পুনরায় অস্বীকার করলেন। তখন সেই লোকটি বললেন, “ প্রকৃত কথা হচ্ছে আমরা মন্দির থেকে কন্ঠস্বর ভেসে আসতে শুনছি। তারা বলছে,‘কেউ এখানে আর আসছে না কেন? কেন কেউ আমাদের খেতে দিচ্ছে না।” আমরা খুব ভীত হয়ে পড়েছি। দয়া করে ফিরে চলুৃন, আমরা আপনাকে ২৪ ঘন্টা পাহারা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি।” সুতরাং তখন তিনি রাজাপুরে ফিরে আসতে সম্মত হলেন। এবং গ্রাম বাসীরা তার পরিবারকে পূর্ণ সুরক্ষা প্রদান করলেন।
(একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে)
১৯৭১ এ বাংলাদেশ যুদ্ধের সময়, ভারতে অনেক সাম্প্রদায়িক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়।
মন্দিরে পূর্ববর্তী মালিক ফটিক চক্রবর্তীর সাত কন্যা ছিল। তিনি এখানে বসবাস করতে ভীত হয়ে পড়েন, কেননা অনতিদুরে একটি মুসলিম গ্রাম রয়েছে। সুতরাং তার কন্যাদের রক্ষা করেতে তিনি তাদের কে নিয়ে কটোয়ায় চলে যান। কিন্তু স্থানীয় মুসলমানদের একজন কটোয়ায় গিয়ে তাকে বলেন “ দয়া করে রাজাপুরে ফিরে চলুন।” ফটিক চক্রবর্তী সবিনয়ে অস্বীকার করলেন। তখন সেই লোকটি বললেন, “ আমরা আপনাকে সর্বতোভাবে রক্ষা করব, চিন্তিত হবেন না।” ফটিকবাবু পুনরায় অস্বীকার করলেন। তখন সেই লোকটি বললেন, “ প্রকৃত কথা হচ্ছে আমরা মন্দির থেকে কন্ঠস্বর ভেসে আসতে শুনছি। তারা বলছে,‘কেউ এখানে আর আসছে না কেন? কেন কেউ আমাদের খেতে দিচ্ছে না।” আমরা খুব ভীত হয়ে পড়েছি। দয়া করে ফিরে চলুৃন, আমরা আপনাকে ২৪ ঘন্টা পাহারা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি।” সুতরাং তখন তিনি রাজাপুরে ফিরে আসতে সম্মত হলেন। এবং গ্রাম বাসীরা তার পরিবারকে পূর্ণ সুরক্ষা প্রদান করলেন।
0 Comments