রাজাপুরে জগন্নাথ দেবের অদ্ভুত লীলা কাহিনী (একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে)।
শ্রীধাম মায়াপুরের নিকটতম রাজাপুর জগন্নাথ মন্দিরের দায়িত্বভার সমর্পনের কয়েক বছর পর,
এখানে একটি ভক্ত পরিবার এসে বাস করতে থাকেন। পিতার নাম ছিল সাধনসিদ্ধি প্রভু। একদিন তার ছোট ছেলে ডালিম খুব বিচলিত ভাবে কাঁদতে কাঁদতে দৌড়ে এল। মা জিজ্ঞাসা করলেন, কি হয়েছে কাদছ কেন? তাকে শান্ত করার পর সে তাকে বলল “ আমি মন্দিরে গিয়েছিলাম সেখানে দেখলাম যে সুভদ্রা দেবী তার পোশাকে একটি সুন্দর অলঙ্কার পরে রয়েছেন। আমি ওটা নিতে চেয়েছিলাম, সে জন্য ভিতরে গেলাম ওটা নেওয়ার জন্য। কিন্তু আমি যেই সুভদ্রাদেবীর পোশাক থেকে ওটা খুলে নিতে গেছি, তখন “ সে ফুপিয়ে কাদতে শুরু করলো, আর শ্রীবলরাম হটাৎ তার বাহুটি ঘুরিয়ে আমার গালে চড় মারলেন এবং আমাকে ধাক্কা মেরে ঘরের বাইরে পাঠিয়ে দিলেন, আমি ডিগবাজী খেয়ে বাইরে ছিটকে পড়েছি এভাবে রাজাপুর ধামে অপূর্ব সব লীলা চলছে।
এখানে একটি ভক্ত পরিবার এসে বাস করতে থাকেন। পিতার নাম ছিল সাধনসিদ্ধি প্রভু। একদিন তার ছোট ছেলে ডালিম খুব বিচলিত ভাবে কাঁদতে কাঁদতে দৌড়ে এল। মা জিজ্ঞাসা করলেন, কি হয়েছে কাদছ কেন? তাকে শান্ত করার পর সে তাকে বলল “ আমি মন্দিরে গিয়েছিলাম সেখানে দেখলাম যে সুভদ্রা দেবী তার পোশাকে একটি সুন্দর অলঙ্কার পরে রয়েছেন। আমি ওটা নিতে চেয়েছিলাম, সে জন্য ভিতরে গেলাম ওটা নেওয়ার জন্য। কিন্তু আমি যেই সুভদ্রাদেবীর পোশাক থেকে ওটা খুলে নিতে গেছি, তখন “ সে ফুপিয়ে কাদতে শুরু করলো, আর শ্রীবলরাম হটাৎ তার বাহুটি ঘুরিয়ে আমার গালে চড় মারলেন এবং আমাকে ধাক্কা মেরে ঘরের বাইরে পাঠিয়ে দিলেন, আমি ডিগবাজী খেয়ে বাইরে ছিটকে পড়েছি এভাবে রাজাপুর ধামে অপূর্ব সব লীলা চলছে।
0 Comments