আসুন একটু জেনে নেই কোন আঙ্গুলের কোন ভাব বা কোন সময় কোন আঙ্গুল দিয়ে তিলক কাটতে হয়।


ভক্তি তিলক=অনামিকা

যুদ্ধ তিলক= বৃদ্ধাঙ্গুল

শান্তি তিলক=মধ্যমা

বৈভব তিলক=অনামিকা বা মধ্যমা

বন্ধন তিলক=কনিষ্ঠ আঙুল দ্বারা করা হয়ে থাকে (যেমন: ভাইফোঁটা)


তীলক শব্দের অর্থ বিজয় ; রিপু বিজয়ের চিহ্ন বা প্রতীক হিসেবে এটা ব্যবহৃত হয়। দেহের সুপ্ত আত্মশক্তিকে জাগ্রত করার পদ্ধতি হলো তীলক ধারন। 


বিষ্ণু পুরাণে  বিষ্ণুদেব নারদ কে বলেছেন,

নারদ আমার প্রিয় ভক্ত সেই হয় যে আমার গুণ কীর্তন সর্বদা করে কপালে চন্দন পরিধান করে, যে ভক্ত কপালে চন্দন পরিধান করে না সে ভক্তের কপাল শ্মশানে পরিণিত হয়! পবিত্র চন্দন শরীরে লেপন করলে পাপ ও অশুভ শক্তি বিনষ্ট হয়!

বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা কি?

গবেষণা করে জানা গেছে কপালে চন্দন দিলে মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখে, ধর্য্যশক্তি বৃদ্ধি করে, মনকে শান্ত রাখে!

সুতরাং সকল সনাতনধর্ম পালনকারীদের কপালে চন্দনের তিলক দেওয়া উচিত।


ভুল কিছু হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন🙏

Post a Comment

0 Comments