→অক্ষয় তৃতীয়া সম্পর্কে একটি পুরানিক গল্প দেয়া হলো।

.

→ধর্মরাজ যুধিষ্ঠির একবার মহামুনি শতানিককে অক্ষয় তৃতীয়া তিথির মাহাত্ম্য কীর্তন করতে বললেন।

.

→শতানিক বললেন পুরাকালে খুব ক্রোধসর্বস্ব, নিষ্ঠুর এক ব্রাহ্মণ ছিলেন। ধর্মকর্মে তার বিন্দুমাত্র আগ্রহ ছিলোনা। একদিন এক দরিদ্র ক্ষুধার্ত ব্রাহ্মণ তার নিকট অন্ন এবং জল ভিক্ষা চাইলেন।

রণচন্ডী হয়ে ব্রাহ্মণ কর্কশ স্বরে তাঁর দুয়ার থেকে ভিখারীকে দূর দূর করে তাড়িয়ে দিলেন আর বললেন যে অন্যত্র ভিক্ষার চেষ্টা করতে।

ক্ষুধা-পিপাসায় কাতর ভিখারী চলে যেতে উদ্যত হলো, ব্রাহ্মণ পত্নী সুশীলা অতিথির অবমাননা দেখতে না পেরে দ্রুত স্বামীর নিকট উপস্থিত হয়ে ভরদুপুরে অতিথি সত্কার না হলে সংসারের অমঙ্গল হবে এবং গৃহের ধন সমৃদ্ধি লোপ পাবে একথা জানালেন।

স্বামীর দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে ভিখারীকে তিনি ডাক দিলেন এবং ভিখারীর অন্যত্র যাবার প্রয়োজন নেই সে কথা জানালেন।

সুশীলা ত্রস্তপদে তার জন্য অন্নজল আনবার ব্যবস্থা করলেন। কিছু পরেই তিনি অতিথি ভিক্ষুকের সামনে সুশীতল জল এবং অন্ন-ব্যঞ্জন নিয়ে হাজির হলেন। ভিখারী ব্রাহ্মণ অতীব সন্তুষ্ট হলেন এবং সে যাত্রায় সুশীলাকে আশীর্বাদ করে সেই অন্নজল দানকে অক্ষয় দান বলে অভিহিত করে চলে গেলেন।

বহু বছর পর সেই উগ্রচন্ড ব্রাহ্মণের অন্তিমকাল উপস্থিত হলো। যমদূতেরা এসে তার শিয়রে হাজির। ব্রাহ্মণের দেহপিঞ্জর ছেড়ে তার প্রাণবায়ু বের হ’ল বলে। তার শেষের সেই ভয়ঙ্কর সময় উপস্থিত। ক্ষুধা ও তৃষ্ণায় তার কন্ঠ ও তালু শুকিয়ে গেলো। তার ওপর যমদূতেদের কঠোর অত্যাচার।

ব্রাহ্মণ তাদের কাছে দুফোঁটা জল চাইলো এবং তাকে সে যাত্রায় উদ্ধার করতে বললো।

যমদূতেরা তখন একহাত নিলো ব্রাহ্মণের ওপর।

তারা বলল ”মনে নেই? তুমি তোমার গৃহ থেকে অতিথি ভিখারীকে নির্জ্জলা বিদেয় করেছিলে?”

বলতে বলতে তারা ব্রাহ্মণকে টানতে টানতে ধর্মরাজের কাছে নিয়ে গেলো।

ধর্মরাজ ব্রাহ্মণের দিকে তাকিয়ে বললেন ”এঁকে কেন আমার কাছে এনেছো? ইনি মহা পুণ্যবান ব্যক্তি। বৈঁশাখ মাসের শুক্লা তৃতীয়া তিথিতে উনার পত্নী তৃষ্ণার্ত অতিথিকে অন্নজল দান করেছেন।

 এই দানঅক্ষয় দান। সেই পুণ্যে ইনি পুণ্যাত্মা।

আর সেই পুণ্যফলে উনার নরক গমন হবেনা।

ব্রাহ্মণকে তোমরা জল দাও। শীঘ্রই ইনি স্বর্গে গমন করবেন।


🔵আগামী অক্ষয় তিথিতে আপনি যা করবেন, তা সারাজীবন অক্ষয় থাকবে। এই জন্য কিভাবে পালন করবেন, অক্ষয় তৃতীয়ায় কি কি করতে হয়?  


১. আমিষাহার বর্জন।


২. প্রাতঃস্নান (৩ টা থেকে ৬ টার মধ্যে বেস্ট) 


৩. মঙ্গল আরতি।


৪. জপ। 


৫. ভগবানের সেবা, পূজা + ভগবানের চরণে পুষ্প ও তুলসী অর্পণ। 


৬.তুলসীতে জলদান।


৭. চন্দন বেটে অগুরু ও কর্পূর সহিত ভগবানের শ্রীঅঙ্গ লেপন।


৮. শুদ্ধ ব্রাহ্মণ ও ব্রাহ্মণ বৈষ্ণবদের দান ও ভোজন করানো।


৯. বিশেষভাবে ভগবানের ভোগ নিবেদন।


১০. শ্রীমদ্ভগবদগীতা, ভাগবতম ইত্যাদি পাঠ।


⏩ অক্ষয় তৃতীয়ায় কি করলে যমদূতগণ নিতে আসবে না?


১. সকালে উঠে প্রাতঃস্নান। 

২. ভগবানের বিশেষভাবে অর্চনাদি।

৩. হরিনাম জপ।

৪. শুদ্ধ ব্রাহ্মণ বৈষ্ণবকে দান বা ভোজন।

৫. ভগবানের সন্তুষ্টির জন্য হোম বা যজ্ঞ।

৬. পিতৃ তর্পন, পিতৃশ্রাদ্ধ প্রভৃতি কার্য।


এ কাজগুলো উক্ত দিনে করলে তা অক্ষয় হয়ে থাকবে এবং ভগবান তাতে অত্যন্ত প্রীত হবেন।


⏩ উপবাস বিধিঃ 

এই তিথিতে বিশেষ উপবাসের বিধি নেই।


⏩ অক্ষয় তৃতীয়ার সময়সূচিঃ 


সারাদিন রাত্রি তিথি রয়েছে।

তবে বিশেষ মুহুর্ত / পূজা মুহুর্তঃ


বাংলাদেশঃ সকাল ৫:১৯ থেকে ১১:৫৫ পর্যন্ত। (১০ মে)

পশ্চিমবঙ্গঃ সকাল ৪:৫৯ থেকে ১১:৩৩ পর্যন্ত। (১০ মে) 


⏩ অক্ষয় তৃতীয়া কি, কবে, কি হয়েছিল এই তিথিতে? এসব পূর্ববর্তী পোস্টে আলোচিত হয়েছে।


নিজের ধর্মীয় ব্যাসিক জ্ঞানগুলো  নিজে অর্জন করুন এবং আপনি অন্ততপক্ষে ১ জনকে জানান। তাকে বলুন তিনিও যাতে অন্ততপক্ষে ১ জনকে জানায়।


যারা সম্পূর্ণ পোস্টটি কষ্ট করে সময় নিয়ে পড়েছেন, তাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্যই এই চেষ্টা অব্যহত থাকবে!

------------------------------------------------------------------------------

সদা সর্বদা শ্রী শ্রী রাধা ও কৃষ্ণের পাদপদ্মের কথা স্মরণ করুন, তাহলে শ্রীকৃষ্ণের দ্বারা আপনার জন্য বরাদ্দকৃত কার্য সম্পাদন করতে কোনও অসুবিধা অনুভব করতে হবে না।


জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে শ্রীকৃষ্ণের কৃপার প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও ভরসা রাখতে হবে।

শ্রীকৃষ্ণের পবিত্র নামটিতে অসাধারণ আধ্যাত্মিক শক্তি রয়েছে কারণ শ্রীকৃষ্ণের নাম স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণের থেকে আলাদা নয় ....


ঐকান্তিক ভালবাসা এবং নিষ্ঠার সাথে এই নামগুলি জপ করুন তবেই আপনি চিণ্ময় আনন্দ অনুভব করবেন:


*_চন্দন যাত্রা -২০২৪

ও অক্ষয় তিথি মাহাত্ম্য


 ২১ দিন সুগন্ধি চন্দন, কর্পূর, ও অগুরু মিশিয়ে ভগবানের শ্রীঅঙ্গে লেপন করা হয়। এতে পরমেশ্বর ভগবান খুবই শীতলতা ও প্রশান্তি অনুভব করেন।


অক্ষয় তৃতীয়া কী এবং কেন?

অক্ষয় তৃতীয়া হল চান্দ্র বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথি। অক্ষয় শব্দের অর্থ হল যা ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না।এই পবিত্র তিথিতে কোন শুভকার্য সম্পন্ন হলে তা অনন্তকাল অক্ষয় হয়ে থাকে। যদি ভালো কাজ করা হয় তার জন্যে আমাদের লাভ হয় অক্ষয় পূণ্য আর যদি খারাপ কাজ করা হয় তবে লাভ হয় অক্ষয় পাপ। 

তাই—

৹ আমিষাহার পরিত্যাগ করা উচিত, কেননা প্রাণিহত্যা মহাপাপ। 

৹ কৃষ্ণপ্রসাদ গ্রহণ করা উচিত।

৹ কৃষ্ণমন্দিরে ভোগ, চন্দন, ফুল, ফল, অর্থ ইত্যাদি দান করা উচিত। 

৹ এদিন খুব সাবধানে প্রতিটি কাজ করা উচিত। 

৹ কখনো যেন কটু কথা না বেরোয় মুখ থেকে। 

৹ কোনো কারণে যেন কারো ক্ষতি না করে ফেলি বা কারো মনে আঘাত দিয়ে না ফেলি।

৹ তাই এদিন যথাসম্ভব কৃষ্ণকথা বলা উচিত। 

৹এদিন পূজা,জপ,ধ্যান,দান,অপরের মনে আনন্দ দেয়ার মত কাজ করা উচিত। 

৹ যেহেতু এই তৃতীয়ার সব কাজ অক্ষয় থাকে তাই প্রতিটি পদক্ষেপ ফেলতে হয় সতর্কভাবে। 

তাই—

৹ আমিষাহার পরিত্যাগ করা উচিত, কেননা প্রাণিহত্যা মহাপাপ। 

৹ কৃষ্ণপ্রসাদ গ্রহণ করা উচিত।

৹ কৃষ্ণমন্দিরে ভোগ, চন্দন, ফুল, ফল, অর্থ ইত্যাদি দান করা উচিত। 

৹ এদিন খুব সাবধানে প্রতিটি কাজ করা উচিত। 

৹ কখনো যেন কটু কথা না বেরোয় মুখ থেকে। 

৹ কোনো কারণে যেন কারো ক্ষতি না করে ফেলি বা কারো মনে আঘাত দিয়ে না ফেলি।

৹ তাই এদিন যথাসম্ভব কৃষ্ণকথা বলা উচিত। 

৹এদিন পূজা,জপ,ধ্যান,দান,অপরের মনে আনন্দ দেয়ার মত কাজ করা উচিত। 

৹ যেহেতু এই তৃতীয়ার সব কাজ অক্ষয় থাকে তাই প্রতিটি পদক্ষেপ ফেলতে হয় সতর্কভাবে। 


উৎকলখণ্ডে বর্ণিত আছে, শ্রীজগন্নাথদেব মহারাজ ইন্দ্রদ্যুম্নকে বৈশাখী শুক্লা অক্ষয় তৃতীয়াতে সুগন্ধি চন্দন দ্বারা জগন্নাথের অঙ্গে লেপন করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। সেদিন থেকে চন্দন যাত্রা উৎসব শুরু হল। শ্রীচৈতন্যচরিতামৃতে দেখা যায়, বৃন্দাবনে পরম বৈষ্ণব শ্রীমাধবেন্দ্র পুরীকে স্বপ্নে তাঁর আরাধ্য শ্রীগোপাল বলছেন, "আমার শরীরের তাপ জুড়াচ্ছে না। মলয় প্রদেশ থেকে চন্দন নিয়ে এসো এবং তা ঘষে আমার অঙ্গে লেপন কর, তা হলে তাপ জুড়াবে।" তার পর পূর্বভারতে বৃদ্ধ মাধবেন্দ্র পুরী নীলাচলে জগন্নাথ পুরীতে এসে সেবকদের কাছে এক মণ মলয়জ চন্দন ও কর্পূর নিয়ে বৃন্দাবনে ফিরছিলেন। পথে রেমুণাতে শ্রীগোপীনাথ মন্দিরে আসেন। সেই রাত্রে সেখানে শয়ন কালে স্বপ্ন দেখেন, গোপাল এসে বলছেন, "হে মাধবেন্দ্র পুরী, আমি ইতিমধ্যেই সমস্ত চন্দন ও কর্পূর গ্রহণ করেছি। এখন কর্পূর সহ ঐ চন্দন ঘষে ঘষে শ্রীগোপীনাথের অঙ্গে লেপন কর। গোপীনাথ ও আমি অভিন্ন। গোপীনাথের অঙ্গে চন্দন লাগালেই আমার অঙ্গ শীতল হবে।" গ্রীষ্ম ঋতুতে শ্রীহরির অঙ্গে কর্পূর চন্দন লেপন করলে ভগবান শ্রীহরি প্রীত হন। অাপনারা ২১ দিন অাজ থেকে ভগবানের শরীরে চন্দন লেপন করবেন।


কোন কাজ অক্ষয়? অক্ষয় হচ্ছে অধোক্ষজ ভগবানের প্রতি প্রেমময়ী সেবা অর্থাৎ ভক্তিযোগ।


“নেহাভিক্রমনাশোহস্তি প্রত্যবায়ো ন বিদ্যতে।

 স্বল্পমপ্যস্য ধর্মস্য ত্রায়তে মহতো ভয়াৎ।” (ভ.গী. ২.৪০)


ভক্তিযোগের ফল যেমন অক্ষয় তেমনি অক্ষয় তৃতীয়া তিথিতে অনুষ্ঠিত পুণ্যকর্ম বা সকাম কর্মকে ভক্তিমূলক সেবা হিসেবে গ্রহণ করা হয়। অক্ষয় কর্মের ফল অক্ষয় লোকে গিয়ে ভোগ করতে হয়। আর সেই অক্ষয় লোক হচ্ছে ভগবদ্ধাম, সেখানে গেলে কাউকে আর এ জড়জগতে ফিরে আসতে হয় না।


সাধারণ জীবগণও যাতে ভগবানের ভক্তিতে উন্নতি করতে পারেন, সেজন্য ভগবান এসকল তিথির মাধ্যমে তাদের বিশেষ ছাড় দিচ্ছেন, যাতে তারাও সুদুর্লভ ভক্তি অত্যন্ত স্বল্পমূলে ক্রয় করতে পারেন। এদিন পাপ করলেও অক্ষয় হয়ে থাকবে


অক্ষয় তৃতীয়ার ২৪ টি মাহাত্ম্য 


১। সত্য যুগের সূচনা। মৎস্যপুরাণ ও ত্রেতাযুগের সূচনা- শ্রীহরিভক্তিবিলাস।


২। যব সৃষ্টি হয়েছিল- মৎস্যপুরাণ


৩। ভগবানের ৬ষ্ঠ অবতার ভগবান পরশুরাম এর আবির্ভাব।


৪। গঙ্গাদেবীর আবির্ভাব রাজা ভগীরথ দ্বারা


৫। মহাভারত রচনা শুরু ব্যাসদেব ও গণেশ দ্বারা।


৬। শ্রীক্ষেত্রপুরীধামের রথ নির্মাণ শুরু হয়।


৭। অক্ষয় পাত্র লাভ যুধিষ্ঠির মহারাজের সূর্যদেবের কাছ থেকে। যে পাত্রের খাবার কখনো শেষ হবে না সারাবিশ্বের মানুষ খেলেও। তবে শর্ত একটা দ্রৌপদী যদি খেয়ে ফেলে তবে অন্ন আর অবশিষ্ট থাকবে না।


৮। বেদ, ধর্ম, প্রবৃত্তি মার্গ ভগবান কর্তৃক প্রকাশিত হয়েছিল 


৯। এটি ভগবানের অত্যন্ত প্রিয় তিথি। তাই এদিন প্রাতস্নান, তিলক ধারণ, মঙ্গলারতি, হরিনাম জপ, ভগবানের অর্চন অর্থাৎ বিগ্রহকে স্নান, চিত্রপট হলে মুছে দিয়ে পুষ্প, তুলসী ও এদিন থেকে চন্দন দ্বারা ভগবানকে সজ্জিত করতে হবে ২১ দিন, গীতাপাঠ, ভাগবত পাঠ, সাধুসঙ্গ, এই ভগবত কর্ম দ্বারা যদি এই দিনটি অতিবাহিত করা যায় তবে আপনাকে নরকে যেতে হবে না।


১০। যজ্ঞের উপাদানের উৎপত্তি


১১। কুবের কোষাধ্যক্ষ পদ লাভ মহাদেবের আরাধনার দ্বারা।


১২। চন্দন যাত্রা শুরু ২১ দিন ব্যাপী।


১৩। ভগবান কৃষ্ণ কর্তৃক দ্রৌপদীকে লজ্জার হাত থেকে রক্ষা কাপড় প্রদানের মাধ্যমে।


১৪। সুদামা বিপ্রের কৃষ্ণের সহিত সাক্ষাৎ, দারিদ্র বিমোচন। 


১৫। হিমালয়ের চারধাম বদ্রীনাথ, কেদারনাথ, গঙ্গোত্রী, যমুনোত্রী এর দরজা এদিন খোলা হয় আর অক্ষয় দ্বীপও জ্বালানো অবস্থায় থাকে যা ৬ মাস আগে ভাতৃদ্বিতীয়াতে দরজা বন্ধ করার সময় জ্বালানো হয় সেটি ৬ মাস পরেও জ্বালানো অবস্থায় থাকে।


১৬। বৃন্দাবনের শ্রী শ্রী রাধা বঙ্কুবিহারীর চরণ দর্শন লাভ হয়।


১৭। অন্নপূর্ণা দেবী কর্তৃক ছদ্মবেশী ভিখারী রূপে ভগবান শিবকে অন্নদান।


১৮। ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সখাদের সহিত মানসী গঙ্গায় বিহার।


১৯। ভগবান শ্রীকৃষ্ণের গোপীদের সাথে মানসী গঙ্গায় নৌবিহার। 

২০। সীমাচলমে ভগবান জিউর নৃসিংহদেব এর চন্দন ব্যতীত দর্শন লাভ। এদিন চন্দন করতে ৪০ টন চন্দন বের হয়।


২১। ভড়বান রামচন্দ্রের রাজ্যভিষেক।


২২। দ্বাদশ গরুড়দেবের সেবা।


২৩। ব্রহ্মার পুত্র অক্ষয় কুমারের জন্ম


২৪। যুধিষ্ঠির মহারাজ এর শতাধিক ঋষি দ্বারা অক্ষয় তিথিয়ার মাহাত্ম্য শ্রবণ- ক্রোধী ব্রাহ্মণের নরক থেকে রক্ষা।


এবারের অক্ষয়তৃতীয়া সবার ভালো কাটুক – এই কামনায় করি।

Post a Comment

0 Comments