ভিক্ষাজীবি সন্ন্যাসী - শ্রীল প্রভুপাদের গল্পে উপদেশ
একসময় একজন ভিক্ষাজীবি সন্ন্যাসী ছিল। তার জল খাওয়ারও কোন পাত্র ছিল না। তার কিছুই ছিল না। সে খালিপায়ে হাঁটতো। থাকার কোনা জায়গা ছিল না। তাই সে একজন কুমারের কাছে গেল এবং বারবার তার কাছে চাইতে লাগল।
দয়া করে আমাকে একটি পাত্র দিন আমি এটিকে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করব। দশমাস ধরে চাওয়ার পর কুমার একটি পাত্র তৈরী করে তাকে দিল। সেই সন্ন্যাসী পাত্রটি গ্রহণ করল এবং সে এটিকে দেখতে লাগল। মনে মনে ভাবছিল আমি একটি পাত্র পেয়েছি। আর এটি পেয়ে সে আনন্দে নাচতে শুরু করল। কিন্তু যখন তিনি পাত্রটিকে উপড়ে ছুড়লেন, আনন্দের আতিশয্যে সে এটিকে ধরতে ভুলে গেল।
দয়া করে আমাকে একটি পাত্র দিন আমি এটিকে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করব। দশমাস ধরে চাওয়ার পর কুমার একটি পাত্র তৈরী করে তাকে দিল। সেই সন্ন্যাসী পাত্রটি গ্রহণ করল এবং সে এটিকে দেখতে লাগল। মনে মনে ভাবছিল আমি একটি পাত্র পেয়েছি। আর এটি পেয়ে সে আনন্দে নাচতে শুরু করল। কিন্তু যখন তিনি পাত্রটিকে উপড়ে ছুড়লেন, আনন্দের আতিশয্যে সে এটিকে ধরতে ভুলে গেল।
। হিতোপদেশ।
এটি দক্ষিণ ভারতের একটি প্রবাদ- একজন ভিক্ষুক একটি পাত্রের জন্য দশমাস ধরে ভিক্ষা করছিলেন এবং যখন তিনি এটিকে পেলেন পাওয়া মাত্রই তিনি অনেক আনন্দে উচ্ছ্বাসিত হলেন এটি মাটিতে পড়ে ভেঙ্গে যায়। এই দেহটি একটি পাত্র। আমরা দশমাস ভিক্ষা করার পর এই দেহটি পেয়েছি। গর্ভাবস্থায় নয় মাস এবং যখন দশমাস শেষ হয় তখন আমরা বেরিয়ে আসি। কিন্তু যখন আমরা এইি দেহটি পাই- অমনি তখনি, ও-আমি পেয়েছি, ভিক্ষুকের মত আমি দেহিটি পেয়েছি এবং তখন আমরা এটির দ্বরা ইন্দ্রিয় তৃপ্তি শুরু করে দিই আর অমনি “ফট্” এবং তারপর অন্য একটি দেহ।
0 Comments