🚩 #এক_মহান_আচার্যের_গুনমহিমা 🚩

     ==========================


🚩 শ্রীল সৎস্বরুপ দাস গোস্বামী মহারাজ


“শ্রীল জয়পতাকা স্বামী মহারাজ হলেন শ্রীল প্রভুপাদের একজন মহান শিষ্য। শ্রীল প্রভুপাদ জয়পতাকা মহারাজের প্রশংসা করছিলেন। তিনি বলেছিলেন, “এই বালকটি পূর্ব জীবনে শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুর একজন পার্ষদ ছিলেন এবং এই জীবনে সে পঞ্চাশ হাজার শিষ্য তৈরি করবে।” এটা শ্রীল প্রভুপাদের থেকে আগত একটা অসাধারণ বক্তব্য ছিল এবং আমরা এটাকে সত্য হিসাবে ধরে নিয়েছি। জয়পতাকা মহারাজ হলেন চৈতন্য মহাপ্রভুর নিজ জন, যিনি তাঁর প্রচারের মাধ্যমে সর্বদা চৈতন্য মহাপ্রভুকে মহিমান্বিত করছেন।”


🚩 শ্রীল হৃদয়ানন্দ দাস গোস্বামী মহারাজ


“তাঁর অবিরাম সেবা, সকল পরিস্থিতে প্রচারের জন্য তাঁর চমৎকার দৃঢ়তা আমার ভূয়সী প্রশংসা অর্জন করেছে।”


🚩 শ্রীল শচীনন্দন স্বামী মহারাজ


“আপনার সেবা মনোভাব এতটাই মহান যে আপনি যেখানেই যান, অনুপ্রেরনার চমৎকারিত্ব সংঘটিত হয়।”


🚩 শ্রীল লোকনাথ স্বামী মহারাজ


“আপনি অনন্য এবং এই গ্রহে আপনার মত অন্য কেউ নেই।”


🚩 ভক্তিনিত্যানন্দ স্বামী মহারাজ


“গুরুমহারাজ একজন বিশেষ ব্যক্তিত্ব, অনেক অনেক বিশেষ ব্যক্তিত্ব, কেননা তিনি শতভাগ শ্রীল প্রভুপাদকে উৎসর্গ করেছেন।”


🚩 শ্রীল ভক্তিবিনোদ স্বামী মহারাজ 


“যেহেতু আমি বৃদ্ধ হচ্ছি, আমি গভীরভাবে পর্যালোচনা করতে পারি যে, একজনকে কত ধৈর্য্য ও সহনশীল হতে হয় এবং তা সত্ত্বেও একজন কীভাবে এত বিনয়ী হতে পারে।”মহারাজ বর্ণনা করেছিলেন যে, গুরুমহারাজ যেভাবে আদর্শ স্থাপন করেছেন তা দেখে তিনি কতটা প্রভাবিত হয়েছিলেন।


🚩 শ্রীল ভক্তিসিদ্ধান্ত স্বামী মহারাজ 


“আপনি আপনার অনুগত জনদের কর্মফল লাঘবের জন্য জীবনের ২০টি বছর ব্যয় করেছেন। এখন আমাদের কিছু করতে দিন, যেহেতু আপনি আমাদের জন্য করছেন।”


🚩 শ্রীল শুকদেব স্বামী মহারাজ 


“জয়পতাকা স্বামী শুধুমাত্র তাঁর শিষ্যদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নন, শুধুমাত্র ইসকনের আন্দোলনের মধ্যে সীমাবদ্ধ নন, সকলের জন্য তাঁর শিক্ষা শ্রবনীয়।” 


🚩 শ্রীপাদ বল্লভ দাস প্রভু


“আমি আপনার শরনাগত, আমাকে কৃষ্ণের কাছে নিয়ে চলুন।” তিনি বলেছিলেন কীভাবে একজন শিষ্যের একমাত্র আশা হল, পারমার্থিক শিক্ষাগুরু এবং তিনি এক্ষেত্রে শ্রীল প্রভুপাদের উদ্ধৃতি দিয়েছিলেন।


🚩 শ্রীপাদ বলরাম গোবিন্দ দাস প্রভু


“আমরা খুবই ভাগ্যবান যে, আমরা গুরুমহারাজের সঙ্গ পেয়েছি।” তিনি সবাইকে মনে করিয়ে দিলেন যে আমরা একমাত্র যে কাজটি গুরুমহারাজের জন্য করতে পারি তা হল-নিয়মিত সাধনা এবং চারটি মূলনীতি পালন।


🚩 শ্রীমতি প্রেমা পদ্মিনী দেবী দাসী মাতাজি 


“হে গুরুদেব, পরমেশ্বরের প্রতি আপনার আত্মসমর্পণ হল চিন্তার অতীত তত্ত্ব।” আমরা আপনাকে সমন্বিত ভক্ত কার্যক্রমকৃত পুষ্পমাল্য অর্পণ করতে চাই।”


🚩 শ্রীমতি শান্তি রুপিনী দেবী দাসী মাতাজি 


“গুরুমহারাজ হলেন যথার্থ শিষ্যের যথার্থ নিদর্শন।”


🚩 শ্রীমতি নিত্য সেবিনী দেবী দাসী মাতাজি 


“যদি আমরা শ্রীকৃষ্ণের দর্শন পেতে চাই, তাহলে আমরা তাঁকে গুরুমহারাজের হৃদয়ে দর্শন করতে পারি। যদি আমরা কৃষ্ণের মনোযোগ পেতে চাই তাহলে আমাদেরকে শ্রীল জয়পতাকা স্বামী গুরুমহারাজকে আহবান করতে হবে।


🚩 শ্রীল লোকনাথ স্বামী মহারাজ


 শ্রীল জয়পতাকা স্বামী মহারাজ হচ্ছেন চিন্ময় জগতের মানুষ। মহারাজ যখন মায়াপুরে আসেন তখন স্বর্গের দেবতারা এখানে নেমে আসেন এবং মহারাজ যখন মায়াপুর থাকেন মায়াপুরটাকে খুব সুন্দর এ মনোরম লাগে।


🚩 শ্রীল ভক্তিচারু স্বামী মহারাজ


১৯৭৬ সালে যখন আমি মায়াপুরে যোগদান করি তখন আপনি জয়পতাকা মহারাজ সেখানকার নেতৃত্বে ছিলেন এবং আমি অত্যান্ত সৌভাগ্যবান যে আপনার সুরক্ষিত তও্বাবধায়নে আমি আমার ভক্তি জীবন শুরু করতে পেরেছিলাম।


🚩 শ্রীল তমাল কৃষ্ণ গোস্বামী মহারাজ


 আমি মনে করি,বাস্তবিকই সারা ইস্কনের মধ্যে সকলের মাঝে  এমন কেউ নেই যার সাথে প্রচার কার্যে শ্রীল জয়পতাকা স্বামী মহারাজের শক্তি সামথ্যের তুলনা করা যায়।তার মাধ্যমে আমি নিজেকে সুরক্ষিত বলে মনে করি।কারন,তিনি হলেন আমাদের ইসকন সমাজের একটি সৃদৃঢ় স্তম্ভ স্বরুপ। 


🚩 শ্রীল রাধানাথ স্বামী মহারাজ


 শ্রীনাথজীর বাবা পার্লামেন্টের একজন সদস্য ছিলেন,১৯৭১ সালে শ্রীল প্রভুপাদ মালতি মাতাজির সঙ্গে তাদের বাড়িতে এসেছিলেন।তাকে শ্রীল প্রভুপাদ বলেছিলেন,আমি চাই জয়পতাকাকে ভারতীয় নাগরিক করুন।পরে শ্রীল প্রভুপাদ বললেন,সে( জয়পতাকা)  হচ্ছে শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর একজন নিত্য পার্ষদ।


🚩 শ্রীল শচীনন্দন স্বামী মহারাজ


এই পৃথিবীর কোন কিছুই মহারাজের সেবা বন্ধ করতে পারবে না।এমন কি মৃত্যু পর্যন্তও পারবে না।যেটা তাঁর জীবনে কমপক্ষে দুইবার এসেছিলো।তার সেবা থামানোর জন্য কোন বাধাই পর্যাপ্ত শক্তিশালী নয়।তাঁর সান্নিধ্যে আমার হৃদয় অত্যন্ত শক্তিশালী হয়েছে।


আগামী ২৩ এপ্রিল কামদা একাদশী তিথিতে শ্রীল জয়পতাকা স্বামী গুরুমহারাজের ৭২ তম শুভ ব্যাসপুজা মহোৎসব। 


জয় পতিত পাবন গুরুদেব

জয় জগৎগুরু শ্রীল প্রভুপাদ

Post a Comment

0 Comments