শ্রীরামের প্রণাম মন্ত্র:-🔱🔱

রামায় রামচন্দ্রায় রামভদ্রায় বেধসে,

রঘুনাথায় নাথায় সীতায়াঃ পতয়ে নমঃ!!৷ 


🔱🔱সীতা মায়ের প্রণাম মন্ত্র:-🔱🔱

বন্দে রামহৃদম্ভোজ-প্রকাশাং জনকাত্মজাম্,

সত্রিবর্গ -পরমানন্দদায়িনীং ব্রক্ষরূপিণীম্!!


💘💘শ্রীরামাষ্টোত্তরনামাবলী ॥

--------------------------------------

ওঁ শ্রীরামায় নমঃ ।

ওঁ রামভদ্রায় নমঃ ।

ওঁ রামচন্দ্রায় নমঃ ।

ওঁ শাশ্বতায় নমঃ ।

ওঁ রাজীবলোচনায় নমঃ ।

ওঁ শ্রীমতে নমঃ ।

ওঁ রাজেন্দ্রায় নমঃ ।

ওঁ রঘুপুংগবায় নমঃ ।

ওঁ জানকীবল্লভায় নমঃ ।

ওঁ জৈত্রায় নমঃ । 10 ।


ওঁ জিতামিত্রায় নমঃ ।

ওঁ জনার্দনায় নমঃ ।

ওঁ বিশ্বামিত্রপ্রিয়ায় নমঃ ।

ওঁ দান্তায় নমঃ ।

ওঁ শরণত্রাণ তত্পরায় নমঃ ।

ওঁ বালিপ্রমথনায় নমঃ ।

ওঁ বাগ্মিনে নমঃ ।

ওঁ সত্যবাচে নমঃ ।

ওঁ সত্যবিক্রমায় নমঃ ।

ওঁ সত্যব্রতায় নমঃ । 20 ।


ওঁ ব্রতধরায় নমঃ ।

ওঁ সদাহনুমদাশ্রিতায় নমঃ ।

ওঁ কৌসলেয়ায় নমঃ ।

ওঁ খরধ্বংসিনে নমঃ ।

ওঁ বিরাধবধপণ্ডিতায় নমঃ ।

ওঁ বিভীষণ পরিত্রাত্রে নমঃ ।

ওঁ হরকোদণ্ড খঁডনায় নমঃ ।

ওঁ সপ্ততাল প্রভেত্ত্রে নমঃ ।

ওঁ দশগ্রীব শিরোহরায় নমঃ ।

ওঁ জামদ্গ্ন্য মহাদর্পদলনায় নমঃ । 30 ।


ওঁ তাটকান্তকায় নমঃ ।

ওঁ বেদান্তসারায় নমঃ ।

ওঁ বেদাত্মনে নমঃ ।

ওঁ ভবরোগস্য ভেষজায় নমঃ ।

ওঁ দূষণ ত্রিশিরো হন্ত্রে নমঃ ।

ওঁ ত্রিমূর্তয়ে নমঃ ।

ওঁ ত্রিগুণাত্মকায় নমঃ ।

ওঁ ত্রিবিক্রমায় নমঃ ।

ওঁ ত্রিলোকাত্মনে নমঃ ।

ওঁ পুণ্যচারিত্রকীর্তনায় নমঃ । 40 ।


ওঁ ত্রিলোকরক্ষকায় নমঃ ।

ওঁ ধন্বিনে নমঃ ।

ওঁ দণ্ডকারণ্য পুণ্যকৃতে নমঃ ।

ওঁ অহল্যা শাপ শমনায় নমঃ ।

ওঁ পিতৃ ভক্তায় নমঃ ।

ওঁ বরপ্রদায় নমঃ ।

ওঁ জিতেন্দ্রিয়ায় নমঃ ।

ওঁ জিতক্রোধায় নমঃ ।

ওঁ জিতামিত্রায় নমঃ ।

ওঁ জগদ্গুরবে নমঃ । 50 ।


ওঁ ঋক্ষ বানর সংঘাতিনে নমঃ ।

ওঁ চিত্রকূট সমাশ্রয়ায় নমঃ ।

ওঁ জয়ন্ত ত্রাণ বরদায় নমঃ ।

ওঁ সুমিত্রাপুত্র সেবিতায় নমঃ ।

ওঁ সর্বদেবাদি দেবায় নমঃ ।

ওঁ মৃতবানর্ জীবিতায় নমঃ ।

ওঁ মায়ামারীচহন্ত্রে নমঃ ।

ওঁ মহাদেবায় নমঃ ।

ওঁ মহাভুজায় নমঃ ।

ওঁ সর্বদেবস্তুতায় নমঃ । 60 ।


ওঁ সৌম্যায় নমঃ ।

ওঁ ব্রহ্মণ্যায় নমঃ ।

ওঁ মুনিসংস্তুতায় নমঃ ।

ওঁ মহা য়োগিনে নমঃ ।

ওঁ মহোদরায় নমঃ ।

ওঁ সুগ্রীবেপ্সিত রাজ্যদায় নমঃ ।

ওঁ সর্বপুণ্যাধিক ফলায় নমঃ ।

ওঁ স্মৃত সর্বাঘ নাশনায় নমঃ ।

ওঁ আদিপুরুষায় নমঃ ।

ওঁ পরমপুরুষায় নমঃ । 70 ।


ওঁ মহাপুরুষায় নমঃ ।

ওঁ পুণ্যোদয়ায় নমঃ ।

ওঁ দয়াসারায় নমঃ ।

ওঁ পুরাণপুরুষোত্তমায় নমঃ ।

ওঁ স্মিতবক্ত্রায় নমঃ ।

ওঁ মিতভাষিণে নমঃ ।

ওঁ পূর্বভাষিণে নমঃ ।

ওঁ রাঘবায় নমঃ ।

ওঁ অনন্তগুণ গম্ভীরায় নমঃ ।

ওঁ ধীরোদ্দাত্তগুণোত্তমায় নমঃ । 80 ।


ওঁ মায়ামানুষ চরিত্রায় নমঃ ।

ওঁ মহাদেবাদিপূজিতায় নমঃ ।

ওঁ সেতুকৃতে নমঃ ।

ওঁ জিতবারাশয়ে নমঃ ।

ওঁ সর্বতীর্থময়ায় নমঃ ।

ওঁ হরয়ে নমঃ ।

ওঁ শ্যামাংগায় নমঃ ।

ওঁ সুন্দরায় নমঃ ।

ওঁ শূরায় নমঃ ।

ওঁ পীতবাসসে নমঃ । 90 ।


ওঁ ধনুর্ধরায় নমঃ ।

ওঁ সর্বয়জ্ঞাধিপায় নমঃ ।

ওঁ য়জ্বনে নমঃ ।

ওঁ জরামরণবর্জিতায় নমঃ ।

ওঁ বিভীষণ প্রতিষ্ঠাত্রে নমঃ ।

ওঁ সর্বাবগুণবর্জিতায় নমঃ ।

ওঁ পরমাত্মনে নমঃ ।

ওঁ পরস্মৈ ব্রহ্মণে নমঃ ।

ওঁ সচ্চিদানন্দ বিগ্রিহায় নমঃ ।

ওঁ পরস্মৈ জ্যোতিষে নমঃ । 100 ।


ওঁ পরস্মৈ ধাম্নে নমঃ ।

ওঁ পরাকাশায় নমঃ ।

ওঁ পরাত্পরায় নমঃ ।

ওঁ পরেশায় নমঃ ।

ওঁ পারগায় নমঃ ।

ওঁ পারায় নমঃ ।

ওঁ সর্বদেবাত্মকায় পরস্মৈ নমঃ । 108 ।

॥ ইতি রামাষ্টোত্তরশত নামাবলিঃ ॥


রাম অর্থাৎ তিনি আনন্দ প্রদান করেন। তিনিই পরম ভোক্তা, কিন্তু যখন আমরা সেই পরম ভোক্তা পরমেশ্বর ভগবানের সেবায় নিযুক্ত হই, তখন শুধু তিনিই নন, আমরাও পরম আনন্দে নিমগ্ন হই।

-শ্রীল জয়পতাকা স্বামী মহারাজ, ৬ জুন, ১৯৮৪, নব বৃন্দাবন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র


🌿|| #শ্রীরাম_কথা ||🌿🙏💗

#রাম হলো সবার আত্মা সীতা আমাদের হৃদয়

রাবন হলো তোমার মন যা আত্মা হতে তোমার হৃদয় হরণ করেছে। লক্ষন হল সবার বিবেক যা সবসময় তোমার সাথে থাকে। হনুমান হলো তোমার অনুমান এবং সাহস যা তোমার আত্মাকে সজাগ করার জন্য তোমার হৃদয়কে পূর্ণ উদ্ধার করে।


অনেক খুজে বড় ভ্রাতাকে পেয়ে ভরত শ্রীরামের পাতার কুটিরের সামনে এল। ভরতকে দেখেই  শ্রীরামের চোখে জল আসে। ভরত অভিমানে বলে, “মেয়েদের বুদ্ধি কম, এটা কি আপনি জানেন না ? তাদের কথায় আপনি কেন রাজ্য ছেড়ে এলেন।”


শ্রীরাম জানায়, আমি রাজ্য ছেড়েছি বাবার জন্য।তিনি যা কথা দিয়েছেন, আমার প্রতি দুর্বলতায় যদি সেই কথা তিনি না রাখেন অযোধ্যার অপমান হত। সিংহাসন সামলানো সহজ কথা না।


ভরত জানায় যে সেই সত্য রক্ষায় বাবা যে অনেক কষ্ট পেল। এই বয়সে এত কষ্ট হলে কি আর কেউ বাঁচে? হয়ত সেই কারনেই তিনি সাত দিনের মাথায় মারা গেলেন।


শ্রীরাম বাবার মৃত্যু খবর পেয়ে কাঁদতে লাগল।😭😭


ভরত জানায়, মরার কালে বাবার পাশে কোনও ছেলে ছিল না। তার দেহ তেলে ডুবিয়ে রাখা হয়েছিল। আমি মামাবাড়ি থেকে ফিরে অন্তেষ্টি করেছি। কিন্তু আপনি বড় ছেলে, আপনার কর্তব্য আছে।


তখন বশিষ্ট মুনির বিধানে চিত্রকূটের সব মুনিদের নেমন্তন্ন করে ফল্গু নদীর ধারে আবার দশরথের শ্রাদ্ধ করল রাম। ভরত টাকা পয়সা এনেছিল এই কারনেই।


এরপর দুই ভাইএ রাজনৈতিক আলোচনায় বসল। শ্রীরাম ফিরে যেতে পারবে না। রাজা হয়ে সে ঘোষণা করেছে একবার, কিন্তু ভরতও রাজা হলে লোকে মানবে না। তখন রামই বুদ্ধি বার করল যে ভাই তুমি এক কাজ কর পাশেই নন্দীগ্রাম, সেখানে নতুন রাজধানী করো, করে দেশ চালাও।


#ভরত বলে ঠিক আছে , তোমার প্রতিক হিসাবে তোমার পাদুকা থাকবে অযোধ্যার সিংহাসনে।লোকে জানবে তুমিই রাজা, তাহলে আর সমস্যা হবে না।


#ভরত রাজ্যে ফিরে স্বর্গের বিশ্বকর্মার মত শ্রেষ্ঠ কারিগরকে দিয়ে সুন্দর করে নতুন রাজধানী বানাল নন্দীগ্রামে। এবার কৌশল্যা ও কৈকেয়ী দুজনেই রাজমাতা হল। মহিলামহলের সমস্যা মিটল।


#চিত্রকূটে সুন্দর পরিবেশে শ্রীরাম থাকেন। মুনিরা আছে চারিদিকে। এক বছর কেটে গেল সেখানে।  দশরথের মৃত্যুর বর্ষপালন অনুষ্ঠান করা দরকার। রাম গেল সেই সব খোঁজ খবর নিতে।সীতা ফল্গুনদীর তীরে বালি নিয়ে খেলা করছে।পাশেই তুলসী গাছ। এক ব্রাহ্মণকে সাক্ষী রেখে সীতা নিজেই বালি দিয়ে প্রায় নিখরচায় দশরথের শ্রাদ্ধ করে ফেলে। রাম ফিরলে সীতা জানায়, যে শ্রাদ্ধ হয়ে গেছে, দশরথের আত্মা এসে পিণ্ড নিয়ে গেছে। কাজেই আর কোনও আয়োজন দরকার নাই।


শ্রীরামের এই কথা বিশ্বাস হয় না। তখন সীতা ব্রাহ্মণকে সাক্ষী মানে। ব্রাহ্মন পালটি খেয়ে জানায় সে এসব কিছুই জানে না। কবে সীতা শ্রাদ্ধ করল, কবে তা দশরথ নিল—সে এসব দেখেনি।


তখন সীতা তুলসীকে আর ফল্গু নদীকেও সাক্ষী মানে কিন্তু তারাও ব্রাহ্মণের পক্ষে ভোট দিল, কেউই এসব জানে না, রামের আবার শ্রাদ্ধ করা উচিত। বটগাছ এসে তখন রামকে বলে, তুমি নিজেকে প্রশ্ন করো রাম। নিজেই ঠিক করে ভাবো কাকে বিশ্বাস করা উচিত তোমার। কে তোমার প্রকৃত কাছের লোক?


#কল্পবৃক্ষ বটবৃক্ষের কথায় রাম মেনে নেয় যে সীতার শ্রাদ্ধ বৈধ। সীতা ব্রাহ্মণকে অভিশাপ দেয় যে, তুমি সমাজের মাথা হয়ে আছ ঠিকই কিন্তু জানবে তোমার কষ্ট যাবে না।চিরকাল ব্রাহ্মণ জাত ভিখারি হয়ে থাকবে এই পৃথিবীতে।


তুলসীকে সীতা অভিশাপ দেয় যে সে ছোট ঝোপ হয়ে থাকবে, আর যত শেয়াল-কুকুর তাকে দেখেই প্রস্রাব করবে তার গায়ে। 


আর ফল্গু নদীকে অভিশাপ দিল যে ফল্গু বালিচাপা পড়বে। লোকে জানবেও না যে নীচে ফল্গু নদী আছে , সবাই এমনকি পশুরাও তার বুকের ওপর দিয়ে হেঁটে যাবে।


#রাম_লক্ষ্মন_সীতা চিত্রকূটে ভালোই ছিলেন।অনেক প্রতিবেশী। কিছুদিন পরে চিত্রকূটে খড় ও দূষণ নামে রাক্ষসদের অত্যাচার বাড়ল। তারা লঙ্কার রাজা রাবণের আত্মীয়।


মুনিরা ভয়ে সিদ্ধান্ত নিল সেই পাহাড়ী গ্রাম ছেড়ে অন্যত্র বসবাস করবে। তারা এসে রামকে জানাল, তারা চলে যাবে রাক্ষসের ভয়ে।


রামও ঠিক করল আরও দক্ষিনে রওনা দেবে।মুনিরা না থাকলে সীতার নিরাপত্তা থাকবে না।তাছাড়া অনেক বছর পেরিয়েই গেল এভাবে। দেশ যা দেখার দেখে নিতে হবে। সম্পর্ক স্থাপন করতে হবে আসমুদ্র হিমাচল সবার সঙ্গে। নানা মুনির কাছে নানা অস্ত্র পেয়ে ইতিমধ্যেই রাম শক্তিশালী হয়ে উঠেছেন অনেক। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যতদূর যাওয়া যায়, মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করা যায়,দেশ দেখা যায় ততই ভালো।


#চিত্রকূট পাহাড় থেকে তারা এল গয়ায়।সেখানে এসে জানা গেল পিতৃপুরুষের পিণ্ডদান করতে হয় গয়ায়। সীতা জানতে চায় রামের কাছে, এই জায়গাটায়ই কেন পিণ্ডদান করা হয়? শ্রাদ্ধ তো আগেই সবাই করে।


#রাম জানায় গয়ায় গয়াসুর নামে এক মহাবীর রাক্ষস বাস করত। সে বার বার অশ্বমেধ ইত্যাদি যজ্ঞ করে স্বর্গ-মর্ত্য জয় করে ফেলেছিল। দেবতারা ভয় পেয়ে ব্রহ্মার কাছে আর্জি জানায় গয়াসুরকে মারতে হবে নইলে সে সব দখল নেবে। ব্রহ্মা এসে গয়াসুরকে বলে তোমার দেহের উপরে যজ্ঞ হবে, এটাই আদেশ। ব্রহ্মাকে গয়া শ্রদ্ধা করত, সে আত্মবিশ্বাসীও ছিল, গয়াসুর মেনে নেয়।


সমস্ত মাল পত্র নিয়ে তার দেহ ঢেকে, অনেক ঘি ঢেলে আগুন জ্বেলে যজ্ঞ হওয়ার পরে সকলে গয়াসুরের মৃত্যুর জন্য আনন্দ করছে কিন্তু গয়াসুর যজ্ঞশেষে উঠে দাঁড়ল। তখন আর উপায় নেই দেবতাদের বাঁচানোর দেখে ব্রহ্মা তাকে মাথায় পা দিয়ে মেরে ফেলল। 


কিন্তু সেই গয়াসুরের নামে জায়গাটার নামকরন করল আর ব্রহ্মার বরে সব লোককে একবার অন্তত এই গয়াসুরের দেশে আসতেই হয় বাবা-মা এর পিণ্ড দিতে ও জানতে হয় গয়াসুরের নাম।


গয়ায় এসে পিণ্ডদান না করলে কোনও আত্মার মুক্তি নেই অর্থাৎ গয়া বিখ্যাত হয়ে গেল মৃত্যুর বা জীবনের বদলে।


তারপর  শ্রীরাম ও লক্ষ্মণ গয়ায় পিণ্ডদান করল মৃতপিতা দশরথ রাজার আত্মার সদগতির জন্য।

------------------------------------------------------------------------------

সদা সর্বদা শ্রী শ্রী রাধা ও কৃষ্ণের পাদপদ্মের কথা স্মরণ করুন, তাহলে শ্রীকৃষ্ণের দ্বারা আপনার জন্য বরাদ্দকৃত কার্য সম্পাদন করতে কোনও অসুবিধা অনুভব করতে হবে না।


জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে শ্রীকৃষ্ণের কৃপার প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও ভরসা রাখতে হবে।

শ্রীকৃষ্ণের পবিত্র নামটিতে অসাধারণ আধ্যাত্মিক শক্তি রয়েছে কারণ শ্রীকৃষ্ণের নাম স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণের থেকে আলাদা নয় ....


ঐকান্তিক ভালবাসা এবং নিষ্ঠার সাথে এই নামগুলি জপ করুন তবেই আপনি চিণ্ময় আনন্দ অনুভব করবেন:


হরে কৃষ্ণ  হরে কৃষ্ণ  কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে

হরে রাম  হরে রাম  রাম রাম  হরে হরে ...(১০৮ বার)


হরে কৃষ্ণ মহামন্ত্র জপ করুন এবং সুখী হন ...


জয় শ্রীল প্রভুপাদ🙌🙌🙌

জয় শ্রীল গুরুদেব🙌🙌🙌


"কৃষ্ণভাবনামৃত আন্দোলনটি অতি চমৎকারভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।আমি নিশ্চিত যে,এই দেশটি বিশ্বের পুনর্পরমার্থিকরণে এক উল্লেখযোগ্য ভূমিকা গ্রহণ করবে।এটা এক সুবৃহৎ কর্মযজ্ঞ,কিন্তু আমরা সম্মিলিতভাবে কাজ করলে নিশ্চয়ই সেটিকে সার্থকভাবে সুসম্পন্ন করতে পারব।"


~শ্রীল ভক্তিচারু স্বামী গুরুমহারাজ,সন্ধ্যাকালীন দর্শন,ত্রিসবেন,২১শে এপ্রিল,২০০৭

Post a Comment

0 Comments